৫. স্বাস্থ্যকর সীমারেখা ঠিক করাস্বাস্থ্যকর সীমারেখা একজন মানুষকে অন্যের কাছে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে। কারণ যখন কেউ অতিরিক্ত প্রতিশ্রুতি না নিয়ে স্পষ্টভাবে ‘না’ বলতে পারে বা সীমা নির্ধারণ করে, তখন মানুষ তাদের প্রতি বিশ্বাস পায় এবং সম্মান করে। এই ধরনের আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং সততা মানুষকে সহানুভূতিশীল ও নির্ভরযোগ্য বানায়, যার ফলে তারা সহজে সবার কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে।সূত্র: টাইমস আব ইন্ডিয়া ও ভেরিওয়েল মাইন্ড ৫. স্বাস্থ্যকর সীমারেখা ঠিক করাস্বাস্থ্যকর সীমারেখা একজন মানুষকে অন্যের কাছে আরও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে। কারণ যখন কেউ অতিরিক্ত প্রতিশ্রুতি না নিয়ে স্পষ্টভাবে ‘না’ বলতে পারে বা সীমা নির্ধারণ করে, তখন মানুষ তাদের প্রতি বিশ্বাস পায় এবং সম্মান করে। এই ধরনের আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং সততা মানুষকে সহানুভূতিশীল ও নির্ভরযোগ্য বানায়, যার ফলে তারা সহজে সবার কাছে প্রিয় হয়ে ওঠে।সূত্র:...