তিনি বলেন, ‘দশমীর দিনে প্রতিমা বিসর্জনের সময়সূচি নির্ধারণে পুরোহিত ও পঞ্জিকার মতামতই চূড়ান্ত হওয়া উচিত। এখানে অন্য কারও হস্তক্ষেপ গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন ঈদের নামাজ চাঁদ দেখেই নির্ধারিত হয়।’হেলাল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হিন্দুরাই সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছে। বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতি হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের নজির স্থাপনের আহ্বান জানাই।’এ সময় চাঁদাবাজি ও দখলবাজির বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই। হিন্দুরা বিএনপিকে ভোট দেয় না। এই ধারণাটি ভুল। বিএনপি হবে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টানদের মিলনস্থল। আগামী নির্বাচনে গাজীরহাটের মানুষই তা প্রমাণ করবে।’এ ছাড়া তিনি স্থানীয় নানা সমস্যা, বিশেষ করে পানীয় জলের সংকট প্রসঙ্গে নেতাকর্মীদের বয়োজ্যেষ্ঠ ও অভিজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানের উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানান।গাজীরহাট ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি রামপ্রসাদ অধিকারীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে...