সাসটেইনেবল সিটি : বিশ্বের কোন কোন শহর এগিয়েআমস্টারডামও স্মার্ট সিটির আরেক বড় উদাহরণ। ২০০৯ সালে শুরু হওয়া উদ্যোগে ‘ক্লাইমেট স্ট্রিট’ প্রকল্পে চালু হয়েছে জ্বালানি সাশ্রয়ী আলোকসজ্জা ও কার্বন নিঃসরণ কমানোর বিভিন্ন ব্যবস্থা। নাগরিকদের জন্য উন্মুক্ত ডেটা শেয়ারিং ব্যবস্থা নগর পরিকল্পনাকে আরও গতিশালী করেছে। অপরদিকে, কোপেনহেগেন ২০২৫ সালের মধ্যে কার্বন-নিউট্রাল হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। সিমেন্সের সহযোগিতায় সেখানে চালকবিহীন ট্রেন প্রকল্প চালু হচ্ছে এবং স্মার্ট সিগন্যাল সিস্টেম সাইকেল যাতায়াতকে আরও সহজ করেছে।প্রযুক্তিনির্ভর টোকিওতে ভূমিকম্প ও সুনামির মতো দুর্যোগ মোকাবিলায় এআইভিত্তিক আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থা চালু হয়েছে। হিতাচির সহযোগিতায় তৈরি এ প্রযুক্তি শুধু জাপানের জন্যই নয়, দুর্যোগপ্রবণ বিশ্বের অন্যান্য শহরের জন্যও দৃষ্টান্ত। অন্যদিকে নিউইয়র্কে ২০১৩ সালে চালু হওয়া স্মার্ট সিটি প্রকল্প নাগরিকদের ফ্রি ওয়াইফাই কিয়স্ক, ওপেন ডেটা উদ্যোগ ও স্মার্ট বিল্ডিং সেন্সরের মাধ্যমে...