গত কয়েক বছর ধরে ‘দুটি পাতা একটি কুঁড়ি’র সাম্রাজ্যে চলছে টানাপড়েন। দেশের কৃষিভিত্তিক এই চা-শিল্পটি ইদানীং বড় ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে সঠিক পরিকল্পনা, শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রদান, তদারকি ও পরিচালনার প্রভৃতির অভাবে।গত বছর দেশে চায়ের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ১০৩ মিলিয়ন কেজি ছিল। কিন্তু উৎপাদন হয় ৯৩ দশমিক তিন মিলিয়ন কেজি। অবশ্য তার আগের বছর ২০২৩ সালে চা উৎপাদন হয় ১০২ দশমিক ৯২ মিলিয়ন কেজি। যা ছিল দেশের চা-শিল্পের ইতিহাসে রেকর্ড। বিগত পাঁচ বছর থেকে আলোচিত সিন্ডিকেটের কারণে নিলাম বাজারে চায়ের ন্যায্যমূল্য পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ক্রমাগত লোকসান গুনতে হচ্ছে বাগানগুলোকে। চা সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বলছেন, এই সংকট কাটিয়ে উঠতে না পারলে চা-বাগানগুলো চিরতরে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। চা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, বাগানগুলোর আর্থিক সংকট দূরীকরণে চার ভাগ থেকে পাঁচ ভাগ হারে...