ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছিলো নিবিড় সম্পর্ক। ১৮৯৯ থেকে ১৯২৬ সালের মধ্যে তিনি অন্তত সাতবার এ রাজ্য ভ্রমণ করেন। কবির বেশ কিছু কবিতা, গান ও উপন্যাস এই ত্রিপুরায় বসে লেখা। এর মধ্যে বিসর্জন, রাজর্ষি, মুক্তি উল্লেখযোগ্য। কবি গুরু ভারতের মেঘালয়েও ভ্রমণ করেছেন। সেসময় তিনি মোঘালয়ের শিলং-এ বসে রচনা করেছিলেন শেষের কবিতা উপন্যাসটি। সেখানেও তার রয়েছে অনেক স্মৃতি। রয়েছে তার অবস্থানকালের স্মৃতিময় বাড়ি-বাংলো। তার ব্যবহৃত অনেক কিছুই আজও অম্লান হয়ে আছে শিলং রবি ঠাকুর প্যালেস যাদুঘরে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো শিলং-এ স্থানীয়দের বেশীর ভাগ মানুষ রবি ঠাকুরকে চিনেন না। বিশেষ করে সেখানকার যুবসমাজ বা শিক্ষার্থীদের বেশীর ভাগই রবি ঠাকুরের নাম শুনে প্রথমে থমকে যায়। এর কারণ, সেখানের মানুষ বাঙালি নয়, তারা খাসিয়া ও গারো জাতিগোষ্ঠির। সে কারণে বাঙালি...