এদিকে দুই নেতার অনুসারীদের দ্বন্দ্বের ফাঁকে নীরবে উপজেলার প্রতিটি অঞ্চলে ব্যাপক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন জামায়াতের প্রার্থী এবং সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ হাকিম সোহেল। জানা যায়, আসনটি বিএনপির ভোটব্যাংক। এ উপজেলায় দলটির বিপুল জনসমর্থন রয়েছে। এখানে জামায়াতের জনসমর্থন ও সাংগঠনিক কাঠামোও সুদৃঢ়। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) তাদের সাংগঠনিক ভিত্তি মজবুত করছে। স্থানীয়রা বলছেন, এ আসন থেকে যিনি ‘ধানের শীষ’ প্রতীক পাবেন, তার জয়ের সম্ভাবনা বেশি। আগামী নির্বাচনে কায়কোবাদ মনোনয়ন পাবেন এবং নির্বাচিত হবেন বলে আশাবাদী তার অনুসারীরা। আসিফ মাহমুদ এ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন বলে তার কর্মী-সমর্থকরা দাবি করলেও বিষয়টি নিয়ে এখনো মুখ খোলেননি এ উপদেষ্টা। তবে দুই নেতার অনুসারীরা প্রকাশ্যেই দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন। এর আগে অনুসারীদের মাঝে হামলা-মামলা, সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটেছে। প্রতিদিনই সভা-সমাবেশ এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে...