প্রশাসনের দাবি- নিরাপত্তার কারণে এই বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। কারণ প্রধানমন্ত্রী সেনার কম্বাইন্ড কমান্ডার্স কনফারেন্সের উদ্বোধন করবেন। কিন্তু সাধারণ মানুষের প্রশ্ন হচ্ছে- রাজনৈতিক লাভক্ষতির খাতিরে শহরের নাগরিক জীবনে বারবার এমন চাপ কেন আসছে। পূজার আগের ক’দিন শহরে যেখানে দোকানপাটে ভিড়, কেনাকাটার চাপ, সেখানেই ট্রাফিক বন্ধ হয়ে গেলে সবচেয়ে ভুগবেন সাধারণ মানুষ। ট্রাক বন্ধ থাকলে পণ্য সরবরাহও ব্যাহত হবে। বিশ্লেষকরা বলছেন, এই সফরের আড়ালে নির্বাচনী বার্তাও স্পষ্ট। আগামী বিধানসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বাংলায় বাড়তি নজর দিচ্ছে এবং মোদীর সফরকে বিজেপি একটি বড় প্রদর্শন হিসেবে ব্যবহার করবে। তৃণমূল এটাকে কেবল সরকারি কাজ বলেই চিত্রিত করছে, কিন্তু বিজেপির কৌশল স্পষ্ট—পূজার আবহে মানুষের মনে প্রবেশ করা। কলকাতার রাস্তা বন্ধ হয়ে গেলে আক্ষেপ থাকবে, কিন্তু বিজেপি চাইছে মানুষ যেন বার্তা পান প্রধানমন্ত্রী তাদের জন্য...