একই প্যানেলের নারী বিষয়ক সহ-সম্পাদক নুসরাত ঈশিতা বলেন, রাকসু নির্বাচন নিয়ে অনেক মেয়ের ভাবনায় নিরাপত্তা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় হ্যারাসমেন্ট বড় উদ্বেগের বিষয়। নারীরা চায় একটি নিরাপদ ও সম্মানজনক পরিবেশ, যেখানে মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে এবং হ্যারাসমেন্টের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্ত রাকসুতে সেটা অনুপস্থিত রয়েছে।সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদের সহ-নারী বিষয়ক সম্পাদক নাদিয়া হক মিথি বলেন, জুলাইয়ে একটা অভ্যূথান হয়ে গেলেও নারী শিক্ষার্থীদের মাঝে একটা ভয় থেকে গেছে ফলে তারা নির্বাচনে আসছে না। এছাড়াও নির্বাচন পরবর্তীতে নারীদের অবস্থান কী হবে এটা নিয়ে একটা চিন্তা আছেই। ফলে নির্বাচন নিয়ে তাদের মাঝে সতস্ফূর্ততা নেই।পুরুষতান্ত্রিক সমাজের কারণেই নারীদের অংশগ্রহণের এই পরিস্থিতি উল্লেখ করে ফোকলোর বিভাগের অধ্যাপক সুষ্মিতা চক্রবর্তী বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে দেশে একটা অরাজকতা, বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী...