ক্ষতিগ্রস্ত খামারি মো. শামসু মিয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেকানগর গ্রামের বাসিন্দা। ক্ষতিগ্রস্ত খামারি ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘ দশ বছর ধরে হাঁসের খামারের ব্যবসা করে আসছিলেন খামারি শামসু মিয়া। এনজিও আশা, ব্রাক ও কৃষি ব্যাংক থেকে প্রায় ২৫ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে খামার পরিচালনা শুরু করেন শামসু মিয়া। গত শুক্রবার রাত আনুমানিক ৮টার সময় বাড়ি থেকে খামারে এসে দেখতে পান হাঁসগুলো মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে। হাঁসের খাবারের পাত্রে বুলেট ট্যাবলেটের তীব্র গন্ধ অনুভব করেন। পরে পাশাপাশি তার আরো দুটি খামারে গিয়ে তিনি একই দৃশ্য দেখতে পান। এ সময় তিনি একজন লোককে দৌড়ে পালাতে দেখেন বলেও জানান। খামারের কর্মী মো. আব্দুর রহমান জানান, প্রতিদিনের মত আমি হাঁসগুলোকে খামারে রেখে, খাবার দিয়ে বাড়িতে গিয়েছিলাম গোসল করতে ও খাবার খেতে। খাবার খেয়ে...