বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের সাবেক প্রধান ডিজিএম রাশেদ মেহের চৌধুরীর বেআইনি কর্মকাণ্ডের তদন্ত প্রায় শেষ। যেকোনও মুহূর্তে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। রাশেদ মেহের চৌধুরীর বিরুদ্ধে অন্যতম অভিযোগগুলোর মধ্যে রয়েছে- শ্রম আইন লঙ্ঘন করে ওভারটাইমের পরিবর্তে কলডঅন প্রথা বাস্তবায়নে আইনগত মতামত প্রদান, বিমানের মামলাগুলো এককভাবে ব্যারিস্টার তাপসের পছন্দের আইনজীবীকে দিয়ে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়া, এয়ারবাস চুক্তিতে বিমানের তৎকালীন চেয়ারম্যানের একান্ত সহচর থাকা, বিমানের মামলা পরিচালনায় গাফিলতি করা, আইন বিভাগে আসা নথি ৩-৪ বছর আটকে রেখে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা, বিমানের নারী নির্যাতনকারী ও চোরাকারবারীদের সঙ্গে জড়িতদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করা ইত্যাদি। রাশেদ মেহের চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি বিভাগীয় মামলার তদন্ত চলছে। তার বিরুদ্ধে চলা দুটি বিভাগীয় মামলার একটি হলো- কোনও প্রকার মতামত প্রদান না করে শ্রমিকদের ৯টি নথি...