অলিগলিতে হোটেল। রাস্তার মোড়ে মোড়ে রেস্তোরাঁ।ভবনের ছাদের ওপরও বাহারি রুফটপ রেস্টুরেন্ট। দূরপাল্লার রুটের বিরতির জায়গায় মোটেল। রাতের ঢাকায় জ্বলজ্বল করে হোটেল-রেস্তোরাঁর নামফলক। ভেতরে চা-কফি থেকে শুরু করে দেশি-বিদেশি খাবারের মেন্যু। চাহিদা বাড়ায় দামও বাড়ছে হরদম। তবু ছুটির দিন পরিবারসহ এসে জায়গা পাওয়াও কঠিন। থাকতে হয় ওয়েটিং লিস্টে। ভ্যাটের বাহানায় গ্রাহককে গুনতে হয় বাড়তি টাকা। তবে সেই টাকা পৌঁছায় না সরকারি কোষাগারে। এই টাকা ভাগবাটোয়ারা হয় হোটেল মালিক ও রাজস্ব কর্মীদের মধ্যে। এক অর্থবছরে এই টাকার পরিমাণ অন্তত ১৮ হাজার কোটি টাকা। যেখানে সরকার পায় মাত্র সোয়া ৫০০ কোটি টাকা। ৯৭ শতাংশ প্রতিষ্ঠান এই টাকা ফাঁকি দিচ্ছে। তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) নিবন্ধিত হোটেল-রেস্তোরাঁর সংখ্যা ১৩ হাজার ৭৪৩। এর মধ্যে হোটেল তিন...