আমি প্রথমবার ভারত সফরে যাই ১৯৯৯ সালের শুরুর দিকে। প্রথমে ছিল দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ, এরপর এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ যেখানে অংশ নেবে ভারত, শ্রীলঙ্কা আর পাকিস্তান। আমাদের দলে তখন একঝাঁক তরুণ—শহীদ আফ্রিদি, সাকলায়েন মুশতাক, আজহার মেহমুদ, আবদুল রাজ্জাক আর আমি। সবাই ভীষণ রোমাঞ্চিত। কারণ, পাকিস্তান–ভারত ক্রিকেটের লড়াই অন্য কিছুর সঙ্গে তুলনাই চলে না। হ্যাঁ, অস্ট্রেলিয়া আর ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ আছে, কিন্তু উপমহাদেশের ইতিহাস ক্রিকেটকে এতটাই বড় করে তুলেছে, যা হয়তো তার চেয়েও বেশি গুরুত্ব পেয়ে যায়। কোনো দল বা খেলোয়াড় সফল হলে মাসের পর মাস ধরে নায়ক বানানো হয়। আবার উল্টোটা ঘটলে অর্থাৎ প্রতিপক্ষের কাছে হারলে, সেটাকে জাতীয় ব্যর্থতা হিসেবে দেখা হয়। এই প্রচণ্ড চাপ দুই দলের খেলাকেই ভিন্ন মাত্রা দেয়। আমার কাছে, এর চেয়ে বড় উত্তেজনা পৃথিবীতে নেই। গ্যালারি সব...