গোপন কৌশলের কারণে বিভাজন, ছদ্মবেশ আর স্বার্থপুষ্ট উদ্দেশ্য অব্যাহত থাকে, তাহলে সমাজ, রাজনীতি এবং আইনের শাসনই ধ্বংসের মুখে পড়বে। মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস সৃষ্টি করবে, সম্পর্ক ও ঐক্য ভাঙবে; বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাঙ্গনে ভবিষ্যৎ নেতৃত্বের নৈতিকতা ও বুদ্ধিমত্তা ঝুঁকিতে পড়ে যাবে।একই সঙ্গে অস্থিরতা বিনিয়োগপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত করবে, দরিদ্রতা ও বেকারত্ব বাড়বে এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বাসও হ্রাস পাবে। আর যদি গণ-অভ্যুত্থান বা প্রতিবাদ ন্যায়ের বদলে শুধু ক্ষমতার লড়াইয়ের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তাহলে শহীদের ত্যাগের মর্যাদা ক্ষুণ্ন হবে ও জনগণের আস্থা ধ্বংস হবে। স্বাধীন বাংলাদেশে ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতাকে নতুন করে রক্ত দিতে হয়। দেড় হাজারের বেশি মানুষ শহীদ হন—সমতা, গণতন্ত্র, ভোটের অধিকার, ন্যায়বিচার, আইনের শাসন এবং মানবাধিকারের জন্য। এ এক করুণ বাস্তবতা—যেখানে রাষ্ট্র আবারও প্রশ্নের মুখে পড়ে; স্বাধীনতা কি শুধুই রাজনৈতিক ক্ষমতা বদলের নাম,...