বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচি প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল তৃণমূল পর্যায় থেকে প্রতিভাবান খেলোয়াড় খুঁজে বের করা এবং জাতীয় পর্যায়ে তাদের নিয়ে আসা। কিন্তু বছরের পর বছর ধরে বরাদ্দের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় প্রকল্পটি এখন শুধু দুর্নীতির প্রতীক হয়ে উঠেছে। মাঠে কার্যক্রম নেই, নেই কোনো দৃশ্যমান সাফল্য।যে অর্থ দিয়ে দেশের শিশুরা সাঁতার, অ্যাথলেটিকস কিংবা ফুটবলের প্রশিক্ষণ পেতে পারত, তা ভাগাভাগি হয়েছে কর্মকর্তাদের মধ্যে। নকল ভাউচার, ভুয়া মাস্টাররোল, সাদা কাগজে লেখা বিল—সব মিলিয়ে এই প্রকল্প হয়ে উঠেছে অর্থ লুটের এক ‘ঝুঁকিমুক্ত পদ্ধতি’।ক্রীড়ার উন্নয়ন নয়, বরং ক্রীড়া পরিদপ্তর আজ দুর্নীতির এক কুখ্যাত কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। অথচ এখান থেকেই দেশের খেলাধুলার ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠার কথা ছিল। এখন প্রশ্ন হলো, কবে থামবে এই অনিয়ম, কবে পাবে খেলোয়াড়রা তাদের প্রাপ্য সুযোগ? যে অর্থ দিয়ে দেশের শিশুরা সাঁতার, অ্যাথলেটিকস কিংবা...