তিনি আরও বলেন, এবারের আয়োজনে নতুন সংযোজন হয়েছে শিশু-কিশোরদের জন্য বিশেষ মেলা ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা। এতে ভক্তদের সন্তানরা ভক্তি-সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।স্থানীয় সমাজে উৎসবের প্রভাব প্রসঙ্গে সুমন ঘোষ বাদশা বলেন, এ উৎসব মানুষকে শিখিয়েছে ভিন্ন ধর্ম-বর্ণে বিভক্ত না হয়ে ‘মানুষ’ পরিচয়ে দাঁড়াতে। এখানে যেমন হিন্দু ভক্ত এসেছেন, তেমনি ভিন্ন ধর্মের মানুষও আমাদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করেছেন। এটাই আমাদের প্রকৃত শক্তি।নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবকরা যথেষ্ট সহযোগিতা করেছেন। তাদের সহযোগিতায় আমরা শান্তিপূর্ণভাবে উৎসব উদযাপন করতে পারছি।ভক্তদের ভিড়ে উৎসবমুখর :শনিবার দিনভর ভক্তদের সমাগমে প্রাঙ্গণ মুখর ছিল। সকাল থেকে ভোরের প্রার্থনা, উষাকীর্তন, ভজনকীর্তন, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ও প্রসাদ বিতরণে ভক্তরা অংশ নেন। বিকেলে শিশু-কিশোর মেলা, গান ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে মন্দির প্রাঙ্গণ।পাঁচ...