কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার প্রমক্তা মাতামুহুরী নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে শতাধিক মাছের অভয়াশ্রম (কুম) ভরাট হয়ে গেছে। পাশাপাশি বছরের শীত মৌসুমে চলে নদীতে বিষ প্রয়োগে মাছ শিকারের মহোৎসব। বিশেষ করে পলিমাটি জমে বিচরণক্ষেত্র (অভয়াশ্রম) ভরাট হয়ে যাবার কারণে মাছের নিরাপদ প্রজনন সক্ষমতা লোপ পাচ্ছে। এতে মাতামুহুরীর মিঠাপানির মৎস্যভাণ্ডার ক্রমান্বয়ে বিপন্ন হচ্ছে। এখনও অস্তিত্ব রয়েছে ৯৫ প্রজাতির মিঠাপানির মাছের। এরমধ্যে ৮৯ প্রজাতি দেশীয় এবং থাই সরপুঁটিসহ ছয় প্রজাতির বিদেশি মাছ অথচ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা প্রতিবেদন বলছে, ২৭৭ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের প্রমক্তা মাতামুহুরী নদীতে ৯৫ প্রজাতির মিঠাপানির সুস্বাদু দেশীয় মাছের অস্তিত্ব রয়েছে। ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা প্রকল্পের আওতায় বান্দরবানের লামা আলীকদম অংশে ‘মাতামুহুরী নদীর মৎস্যবৈচিত্র্য’ শীর্ষক বিষয়ে গবেষণাটি পরিচালিত হয়। পুরো এক বছর নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে ঘুরে...