জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীদার নারী শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের দিনগুলোতে রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে কাঁধে-কাঁধ মিলিয়েছেন পুরুষ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। তবে অভ্যুত্থান শেষে তারা ফিরে গেছেন পড়ার টেবিলে। ৩৫ বছরের অচলায়তন ভেঙে অনুষ্ঠিতব্য রাকসু নির্বাচনে তাদের উপস্থিতি ‘হতাশাজনক’। প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সংসদে ২৫৮ প্রার্থীর মধ্যে নারী প্রার্থী মাত্র ৩০ জন যা শতাংশের অঙ্কে মাত্র ১১ দশমিক ৬৩। এছাড়া সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি পদে ৬০ প্রার্থীর মাঝে নারীর সংখ্যা মাত্র ৮ জন। নারী প্রার্থীরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা গ্রুপ, পেজ ও ‘বট আইডি’ থেকে হরহামেশাই হেনস্তা এবং সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন তারা। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় এই পরিস্থিতি আরও তীব্র হয়েছে। ফলে আকাঙ্ক্ষিত রাকসু নির্বাচনে তাদের সন্তোষজনক অংশগ্রহণ নেই। প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায় দেখা যায়, কেন্দ্রীয় সংসদ ও সিনেটে...