মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭১। তিনি স্বামী এবং ৪ সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রহী রেখে গেছেন।ফরিদা পারভীন দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। কিডনি জটিলতার কারণে তাকে সপ্তাহে দুদিন ডায়ালাইসিস করাতে হতো। গত ২ সেপ্টেম্বর তাকে মহাখালীর একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল নিয়মিত ডায়ালাইসিসের জন্য। কিন্তু ডায়ালাইসিসের পর তার শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে চিকিৎসকরা হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন। এরপর থেকে তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় তাকে ভেন্টিলেশনে নেওয়া হয়।ফরিদা পারভীনের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছেকিডনিজনিত জটিলতা ছাড়াও ফরিদা পারভীন ফুসফুসের সমস্যায়ও ভুগছিলেন। এ ছাড়া তার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও থাইরয়েডজনিত সমস্যাও রয়েছে।হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছিলেন, ফরিদা পারভীনের রক্তচাপ আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। সংক্রমণ বেড়েছে, আর কিডনির জটিলতাও...