দেশে যখন সারের সংকট চলছে, ঠিক সে সময় এক ব্যক্তির একাধিক কোম্পানিকে সার আমদানিতে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ওই অসাধু কার্যক্রমে কৃষি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ রয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এ অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলেছে মন্ত্রণালয়। বিষয়টি অস্বীকার করে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) এ বিষয়ে ব্যাখ্যাও দিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। অভিযোগ রয়েছে, সরকারি অর্থ লোপাটের এক ধরনের অভিনব উদ্যোগ নিয়েছিল কৃষি মন্ত্রণালয়। বেসরকারি মাধ্যমে সার আমদানি করতে মন্ত্রণালয়ের কতিপয় কর্মকর্তা যোগসাজশ আমদানি দরপত্র বিপরীতে মনগড়া নিয়মে একক ব্যক্তির একাধিক প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দেয়। সে ক্ষেত্রে দরপত্র নিয়মনীতি উপেক্ষা করা হয়েছে। সার আমদানি সংক্রান্ত পরিপত্র অনুযায়ী প্রাপ্ত দরের মধ্যে সর্ব নিম্ন দরের ক্রমানুসারে কার্যাদেশ দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু তা অমান্য করে দরপত্র প্রাপ্ত দরের বাইরে ‘নেগোসিয়েশন’ এর মাধ্যমে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। যে কারণে সর্বনিম্ন দরদাতা...