মার্কিন অর্থমন্ত্রী স্কট বেসেন্ট বৈঠকে বলেন, রাশিয়ার তেল কেনা দেশগুলোর ওপর শুল্ক আরোপ করার মতো ব্যবস্থা নিতে হবে, যেমনটি যুক্তরাষ্ট্র ভারত থেকে আসা পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপ করেছে। ভারতের পণ্যে শুল্কের হার বর্তমানে ৫০ শতাংশে পৌঁছেছে। এর মাধ্যমে ট্রাম্প চাইছেন, ভারত যেন রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে। তবে এটি যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের চলমান বাণিজ্য আলোচনা থেকে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।বেসেন্ট ও মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, “শুধু ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপই রাশিয়ার যুদ্ধ পরিচালনার অর্থায়নের উৎস বন্ধ করতে সক্ষম হবে। তবেই আমরা যথেষ্ট চাপ দিয়ে এই নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করতে পারব।”অন্যদিকে, চীন সম্পর্কে ট্রাম্প ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেছেন। যদিও চীনও রাশিয়ার তেল কিনছে, তবুও ট্রাম্প তাদের পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করেননি। কারণ, বর্তমানে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের...