এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও জাকসু নির্বাচন কমিশনের সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. এ কে এম রাশেদুল আলম বলেন, ৩৩ বছর পর নির্বাচন হওয়ায় কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ পরিস্থিতি যেন তৈরি না হয়, সেজন্য সময় বেশি লাগছে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ৩৩ বছরে আমরা জাকসু নির্বাচন দেখিনি, সুতরাং আমাদের অভিজ্ঞতাও কম। এ নির্বাচনে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছেন। কোনো প্রকার ভ্রান্তি বা সংশয় যাতে না থাকে, সেজন্য প্রত্যেকটি ব্যালট সুন্দর করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এরপর তথ্য বিশ্লেষণ করে মূল রেজাল্ট শিটের ফলাফল তৈরি করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে একটু সময় বেশি লেগেছে। গত বৃহস্পতিবার জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ১১ হাজার ৭৪৩ জন। এর মধ্যে প্রায় ৬৭ থেকে ৬৮ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানানো হয়। সেদিন রাত সোয়া ১০টার...