পাখির হাট ঘুরে হঠাৎ চোখে পড়ে এক কোণে রাখা দুটি খাঁচায়। আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে গেলে দেখা যায়, খাঁচার ভেতরে কয়েকটি খরগোশ মেতে আছে দৌড়ঝাঁপে। খাঁচার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা তরুণ ক্রেতাদের কাছে খরগোশের নানা বৈশিষ্ট্য ও যত্নের ব্যাপারে তথ্য দিচ্ছেন। কথার ভিড়ে তাকে বলতে শোনা গেল, ‘এই খরগোশটি কিন্তু গর্ভবতী।’ খাঁচার ভেতর প্রাণচঞ্চল খরগোশগুলোর ছোটাছুটি আর নিষ্পাপ চাহনি যেন মুহূর্তেই মন ছুঁয়ে যায়। পাখির হাটে এসে এমন ভিন্ন দৃশ্য যেন দর্শনার্থীদের জন্য বাড়তি চমক। আগ্রহ নিয়ে বিক্রেতার সঙ্গে কথা বলতে বেরিয়ে আসে দারুণ এক উদ্যোক্তার গল্প। তার নাম মো. গগণ হাসান। গ্রামের বাড়ি বরিশালে হলেও বর্তমানে তিনি পরিবার নিয়ে আশুলিয়ায় একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করছেন। জীবিকার তাগিদে সেখানকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। শুধু চাকরির আয়ে সীমাবদ্ধ থাকেননি গগণ, বাড়তি উপার্জনের...