তিন নম্বর সতর্কসংকেত চলছিল বলে ফেরি চলাচল বন্ধ। সীতাকুণ্ডের কুমিরা নৌঘাট থেকে তাই স্পিডবোটে উঠে পড়লাম। সঙ্গে আছেন পর্বতারোহী তাহুরা সুলতানা। সন্দ্বীপ চ্যানেলে ৪০ মিনিট চলার পর গুপ্তছড়া ঘাটে পৌঁছালাম। এ ঘাটের পরই একটি বাজারমতো জায়গা। সেখান থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় উঠে পড়ি। সন্দ্বীপ এককালে কম খরচে মজবুত ও সুন্দর জাহাজ নির্মাণের জন্য খ্যাত ছিল। ইউরোপের বিভিন্ন এলাকায় এই জাহাজ রপ্তানিও হতো। জাহাজ নির্মাণকারী কারিগরদের কোনো বংশধরের খোঁজ পাওয়া যায় কি না, তারই চেষ্টায় সিএনজিতে ছুটে চলা। উপজেলা কার্যালয়, বাজার পার হয়ে একটি বাঁধের সামনে এসে থামলেন চালক। বাঁধের ওপর পথ আর ওপাশে যত দূর দৃষ্টি যায় বিশাল চর। মাঝেমধ্যে নারকেলগাছ। সিএনজি থেকে নেমে জোড়ে শ্বাস নিলাম। আহা, দিলাল রাজার সন্দ্বীপ। নতুন এই চর এলাকা আগে ছিল সন্দ্বীপ টাউন। অথচ শত...