মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি রয়েছে কাতারে। আবার সেই কাতারই হয়ে উঠেছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামীদের জন্য নিরাপদ আবাসস্থল। তবে কাতার সাধারণত উপসাগরীয় অঞ্চলে কোনো সংঘাতের মধ্যে নেই। অথচ কাতারের আবাসিক এলাকায় মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) নজিরবিহীন হামলা চালায় মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র ইসরায়েল।আঞ্চলিক সংঘাতের জেরে গেল জুনেও কাতারে ঘটেছিল হামলার ঘটনা। সেবার অবশ্য হামলা চালিয়েছিল ইরান। কাতারকে আগেভাগে জানিয়েই আল উদেইদ বিমানঘাঁটিতে হামলা করে তেহরান। এই বিমানঘাঁটিতেই রয়েছে মার্কিন বাহিনীর অবস্থান। তবে কাতারে হামলার পর খোদ যুক্তরাষ্ট্রসহ তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে আরব মিত্ররা। যদিও বিশ্লেষকরা বলছেন, কাতারকে হয়তো আঞ্চলিক সংঘাতে টেনে আনতে চাইছে ইসরায়েল। কারণ এক দশকে নিজেদের সামরিক বাহিনীকে যথেষ্ট শক্তিশালী করেছে দোহা।ইসরায়েলের সেনাবাহিনী ওই হামলার পর এক বিবৃতি প্রকাশ করে। এতে জানায়, কাতারের রাজধানী দোহার ওই আবাসিক ভবনে নিখুঁত হামলা...