একই সময়ে কাতারও রেহাই পায়নি। হামাসের রাজনৈতিক নেতাদের অবস্থান লক্ষ্য করে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে বলে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। কাতার এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছে, ইসরায়েলের এই পদক্ষেপ সরাসরি কূটনৈতিক সম্পর্ক নষ্ট করবে। কাতার এতদিন হামাস ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছিল। কিন্তু রাজধানী দোহায় হামলা চালানো মানে ইসরায়েল সরাসরি কাতারকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে। বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, এর ফলে উপসাগরীয় দেশগুলোর মধ্যে নতুন উত্তেজনা দেখা দিতে পারে। কিছুদিনের মধ্যে মিসরও ইসরায়েলের হামলার শিকার হতে পারে।এদিকে উত্তর আফ্রিকার দেশ তিউনিসিয়াও এ আগ্রাসন থেকে বাদ যায়নি। হামাসপন্থী নেতাদের আশ্রয়দাতা বলে অভিযুক্ত করে ইসরায়েল তিউনিসিয়ায় হামলা চালিয়েছে। তিউনিসিয়ার জনগণ ব্যাপক ক্ষোভ প্রকাশ করছে এবং দেশটির সরকার একে যুদ্ধ ঘোষণার সমতুল্য বলছে। উত্তর আফ্রিকার এই রাষ্ট্রে হামলা চালিয়ে ইসরায়েল জানিয়ে দিয়েছে, তাদের...