একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে দুই ধরনের ‘শিক্ষা কোটা’ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, কোটার অপব্যবহারের কারণে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী বঞ্চিত হবে। প্রসঙ্গত, অনলাইনে আবেদন করার সময় প্রমাণ হিসেবে কোনো কাগজপত্র দিতে হয় না। কাগজপত্র দিতে হয় কলেজ ও মাদ্রাসায় ভর্তির সময়। ভর্তির নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য ১ শতাংশ কোটা (শিক্ষা কোটা-১) এবং মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর বা সংস্থা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের অধীন সরকারি স্কুল-কলেজ ও কার্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য আরও ১ শতাংশ কোটা (শিক্ষা কোটা-২) রাখা হয়েছে। তবে পৃথক কোটা হওয়া সত্ত্বেও অধীন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের অনেকেই শিক্ষা কোটা-১–এ আবেদন করে নির্বাচিতও হয়ে গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রথম দফায় আবেদনের ফলাফল প্রকাশের পর বিষয়টি নজরে আসে। এরপর আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির পক্ষ...