তারা বলছেন, পর্যটনবান্ধব বন্দর হিসাবে গড়ে তোলা হচ্ছে ভোলাগঞ্জকে। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে বন্দরের ৯৮ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। চলছে শেষ মুহূর্তের রং ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। ২৮ সেপ্টেম্বর অর্থদাতা প্রতিষ্ঠান বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিনিধিদল সরেজমিন অগ্রগতি পর্যালোচনা করবে। অক্টোবরের শুরুতেই পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসাবে যাত্রা শুরু করবে ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দর। ভোলাগঞ্জ স্থলবন্দরের প্রকল্প পরিচালক সারোয়ার আলম বলেন, এই বন্দর পুরোপুরি পর্যটনবান্ধব করে গড়ে তোলা হচ্ছে। সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্রকে ঘিরেই এখানে রেস্টুরেন্ট, গেস্টহাউজ, মসজিদ ও মেডিকেল সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছে। এগুলো শুধু বন্দরসংশ্লিষ্ট নয়, স্থানীয় ও পর্যটকরাও ব্যবহার করতে পারবেন। তিনি আরও বলেন, বন্দর চালু হলে শুধু রাজস্ব বাড়বে না, বদলে যাবে পুরো এলাকার চিত্র। শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা আব্দুল হালিম জানান, বর্তমানে প্রতিদিন ২৮০ থেকে ৩০০ ট্রাক...