এদিকে দেশ ও কোম্পানির ভাবমূর্তি উদ্ধার এবং বাংলাদেশে এরই মধ্যে তিনটি বাধাগ্রস্ত বিনিয়োগে যে ক্ষতি হয়েছে, তা কিছুটা পুষিয়ে নিতে সৌদি আরবের ওই ইঞ্জিনিয়ারিং ডাইমেনশন ইন্টারন্যাশনাল ইনভেস্টমেন্ট এবার নতুন প্রস্তাব দিয়েছে। ওই প্রস্তাবে ঢাকাসহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেট ফুয়েল পাইপলাইন ও জ্বালানি মজুদাগার নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এতে নারায়ণগঞ্জের কাঞ্চন ব্রিজ সংলগ্ন শীতলগঞ্জ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত ভূগর্ভস্থ পাইপলাইন নির্মাণ এবং নবনির্মিত তৃতীয় টার্মিনালসহ বিমানবন্দরের সুবিধাজনক স্থানে জেট ফুয়েল জ্বালানি মজুদাগার নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ প্রস্তাবটিও সৌদি আরবের বিনিয়োগকারীরা শতভাগ নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করার প্রস্তাব দিয়েছেন।নতুন এ প্রস্তাবটি দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা, বিমানবন্দরে আগত দেশি-বিদেশি এয়ারলাইন্সের জ্বালানি সরবরাহ সুরক্ষা করা এবং জ্বালানি পরিবহন জড়িত ঝুঁকি ও আর্থিক ব্যয় সংকুলান নিশ্চিত করবে বলে মনে করছেন জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞরা। উভয় দেশের...