১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ১৮ শতাংশ। পরবর্তী সময়ে সরকার ও এনজিও একসঙ্গে প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষা কর্মসূচি চালু করে। ফলে সাক্ষরতার হার দ্রুত বাড়তে থাকে। নব্বইয়ের দশকে নারী শিক্ষার জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়, যা নারীদের শিক্ষার প্রসারে বড় ভূমিকা রাখে। ২০১০ সালের পর থেকে ডিজিটাল কনটেন্ট, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার মতো উদ্যোগ বাংলাদেশকে আরও এগিয়ে দিয়েছে।অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের সাক্ষরতার হার ৭৭.৯ শতাংশ। ২০২২ সালের ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, এর হার ছিল ৭৪.৬৬ শতাংশ। তবে গ্রাম ও শহরের মধ্যে বৈষম্য এখনো রয়ে গেছে। দেশে এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধিতে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যালয়ের দুর্বল অবকাঠামো ও শিক্ষক সংকট, দরিদ্র পরিবারের শিশুদের বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়া, কিশোরী মেয়েদের শিক্ষাজীবন মাঝপথে থেমে যাওয়া,...