অল্প বয়সেই পারিবারিক চাপে তাকে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে হয়েছিল। বিয়ের এক বছরের মধ্যে কোলে আসে সন্তান। কিন্তু তার কয়েক মাস পর স্বামী ভাগ্যান্বেষণে মধ্যপ্রাচ্যে পাড়ি দেন। প্রথম প্রথম যোগাযোগ বেশ ভালোই ছিল। হঠাৎ করেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন রূপার বর। পরে জানা যায়, তিনি সেখানে আরেকটি বিয়ে করে স্থায়ী হয়েছেন। সেই থেকেই সন্তানকে নিয়ে শুরু হয় রূপার একা পথচলার সংগ্রাম। মাত্র ৫০০ টাকা হাতে নিয়ে তিনি ফেইসবুকের মাধ্যমে মুড়কি বিক্রি শুরু করেন। প্রথমে হাতে হাতে লেনদেন হতো ফলে ব্যবসা বড় হচ্ছিল না। পরে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সঞ্চয়ী হিসাব খুললেন রূপা এবং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ব্যবহার শুরু করেন। এতে ক্রেতাদের আস্থা বাড়ে, বিক্রিও বেড়ে যায়। কয়েক মাস পর নারী উদ্যোক্তা রিফাইন্যান্স স্কিম থেকে জামানতবিহীন ঋণ পান। সেই অর্থ দিয়ে একটি ছোট প্যাকেজিং...