আনন্দে ভেসে যাওয়ার দিনে অঝোরে কাঁদলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। প্রিয় সহকর্মী ও শিক্ষিকা হারানোর ব্যথায় তারা কাতর। ৩৩ বছর পর ভোটের মাধ্যমে তাদের নতুন নেতা পাওয়ার কথা ছিল। সেই আনন্দে মাতোয়ারা থাকার কথা শিক্ষার্থীদের। কিন্তু প্রিয় শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌসের মৃত্যুতে সেই আনন্দ শোকে পরিণত হয়েছে। একমাত্র সন্তান হারিয়ে পাগলপ্রায় বাবা-মা। মৃত্যুর আধা ঘণ্টা আগে বাবাকে জানান তিনি ভোট গুনতে যাচ্ছেন। এরপরই পান মৃত্যু সংবাদ। শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) বাদ এশা শহরের কাছারি জামে মসজিদে জানাজা শেষে তার লাশ পাবনার কেন্দ্রীয় আরিফপুর গোরস্থানে দাফন করা হয়। জাকসু নির্বাচনে প্রীতিলতা হল ভোটকেন্দ্রের পোলিং অফিসার হিসাবে বৃহস্পতিবার ভোটগ্রহণের দিন দায়িত্ব পালন করেন। শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে ভোট গণনার কাজে অংশ নিতে আসনে তিনি। ভোট গণনা কক্ষের দরজার সামনে হঠাৎ...