সংবেদনশীল তাইওয়ান প্রণালীর মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী ‘ফুজিয়ান’। শুক্রবার বেইজিং জানিয়েছে, দক্ষিণ চীন সাগরে বৈজ্ঞানিক গবেষণা পরীক্ষা এবং প্রশিক্ষণ মিশন পরিচালনার জন্য এই যাত্রা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন সামরিক বাহিনীকে আধুনিকীকরণের জন্য মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। এতে পূর্ব এশিয়ার কিছু সরকার ‘হতাশা’ প্রকাশ করেছে করেছে। যদিও চীন জোর দিয়ে বলেছে, তাদের লক্ষ্য শান্তিপূর্ণ। চীনের দুটি বিমানবাহী রণতরী জাহাজ চালু ছিল - লিয়াওনিং ও শানডং। নতুন রণতরী ফুজিয়ান বর্তমানে সমুদ্রে পরীক্ষামূলকভাবে চলছে। শুক্রবার চীনের নৌবাহিনী জানিয়েছে, আন্তঃআঞ্চলিক পরীক্ষা চালানো ‘বিমানবাহী রণতরীটির নির্মাণ প্রক্রিয়ার একটি স্বাভাবিক অংশ।’ তবে সংবেদনশীল তাইওয়ান প্রণালী দিয়ে রণতরীটির ট্রানজিট ‘একটি শক্তিশালী সামরিক শক্তি এবং এর বাইরেও একটি সামুদ্রিক সুপারপাওয়ার হিসাবে চীনের উত্থানের ইঙ্গিত।’ এমনটাই বলছেন সিঙ্গাপুরের এস. রাজারত্নম স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের...