স্বাস্থ্যখাতের যেকোনো অনিয়মের গোড়া খুঁজতে গেলেই অবধারিতভাবে চলে আসে বিতর্কিত ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর নাম। তিন দশক ধরে এই খাতের সর্বত্র তার অদৃশ্য জাল ছড়ানো। যা দিনে দিনে আরও পোক্ত হয়েছে আর মিঠু হয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। ২০১৬ সালে দুর্নীতি দমন কমিশন—দুদক মিঠুর অবৈধ সম্পদের ব্যাপারে তথ্যানুসন্ধান চালায়। একই বছরের ১০ মে দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক বনানী থানায় মিঠুর বিরুদ্ধে একটি ‘নন-সাবমিশন’ মামলা করেন। তবে প্রাথমিক তদন্তের পর রহস্যজনক কারণে মামলার কার্যক্রম থেমে যায়! আর যার পেছন থেকে কলকাঠি নাড়েন দুদকের তৎকালীন চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। ইকবালের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুলের সাথে মিঠুর ব্যবসা ছিল। মূলত ইকবালের হয়ে ব্যবসাগুলো দেখাশোনা করতেন তার ভাই। দুদক থেকে বাঁচিয়ে দেবার কারণে মিঠু মোটাঅঙ্কের টাকা দিয়ে রাজধানীর বাড়িধারায় দু'টি ফ্ল্যাট কিনে...