দীর্ঘ ১০ বছর ধরে ওসমান ফটিকছড়ি উপজেলা ভূমি অফিসকে দূর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছেন। ভুক্তভোগীরা আরো বলেন,জমির নামজারি আবেদনপত্র জমা নেওয়ার নামে বাড়তি টাকা আদায়,ভূমির পরিমাপে সার্ভেয়ার রিপোর্ট দ্রুত দেওয়ার কথা বলে টাকা নেন চেইনম্যান ওসমানের সিন্ডিকেট। টাকা না দিলে নথি গায়েব করে হয়রানি করা হয় বলে অভিযোগ করেন অধিকাংশ ভুক্তভোগী। একটানা দশ বছর এক অফিসে চাকরি করার কারনে ঘুষ লেনদেনের মূল নিয়ন্ত্রক হয়ে ওঠেছেন ওসমান। এ বিষয়ে ভূমি অফিসের চেইনম্যান ওসমান গণির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘুষ লেনদেনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন- একটি পক্ষ আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে অপপ্রচারের আশ্রয় নিয়েছে। উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি দুই মাস আগের। এটি নিয়ে তদন্ত চলমান। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইতোমধ্যে ডিসি অফিসে চিঠিও লিখেছি। উপজেলা...