নামটি শুনে অনেকে ভিন্ন কিছু ভাবলেও বাস্তবে এটি এক অনন্য মানবিক উদ্যোগের প্রতিচ্ছবি। হোটেলটির মালিক রনজু মিয়া ছোটবেলা থেকেই অসহায় মানুষের কষ্ট দেখে মর্মাহত হতেন। বিশেষ করে মানসিক ভারসাম্যহীন ও দুঃস্থ মানুষদের প্রতি তার গভীর সহানুভূতি ছিল। সেই মানবিক বোধ থেকেই তিনি নিজের ছোট্ট খাবারের হোটেলকে ভিন্নভাবে সাজিয়েছেন। এখানে মানসিক ভারসাম্যহীন মানুষরা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে খাবার খেতে পারেন। প্রায় এক বছর ধরে প্রতি শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই হোটেলে মানসিক ভারসাম্যহীনদের জন্য বিনামূল্যে খাবারের ব্যবস্থা থাকে। আশেপাশের বিভিন্ন গ্রামের এসব মানুষ এখানে এসে পেট ভরে খেতে পারেন। খাবার রান্না থেকে পরিবেশন পর্যন্ত সবকিছুই নিজ হাতে করেন রনজু মিয়া। এলাকাবাসীর মতে, যেখানে সবাই শুধু নিজের স্বার্থে ব্যস্ত, সেখানে রনজু মিয়ার এই উদ্যোগ মানবিকতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার এই প্রচেষ্টা...