বন্যার কারণে ৫০০-এর বেশি মানুষ অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছে। বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল, তবে পানি নামতে শুরু করায় ধীরে ধীরে বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক হচ্ছে।চিতা তার দাগ বদলায় না, জামায়াতের উত্থানে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূতস্থানীয়রা অভিযোগ করছেন, অতিরিক্ত পর্যটন, অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাই বালির ভয়াবহ বন্যার অন্যতম কারণ। একদিকে ধানক্ষেত ও খাল-বিল কংক্রিটে ঢেকে যাওয়ায় পানি ধারণের জায়গা কমে গেছে, অন্যদিকে ভারি বর্ষণে দ্রুত বন্যা দেখা দিয়েছে।পূর্ব নুসা টেংগারার গ্রামীণ এলাকায় উদ্ধারকাজ সবচেয়ে কঠিন হয়ে পড়েছে। সেখানে শিশুসহ কয়েকজনের মরদেহ কাদামাটি ও নদী থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। বন্যায় সেতু, সরকারি দফতর, চাষাবাদ এবং গবাদি পশুও ধ্বংস হয়েছে।সরকার এক সপ্তাহের জরুরি অবস্থা জারি করেছে এবং উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়রা অভিযোগ করছেন, অতিরিক্ত পর্যটন, অপরিকল্পিত নগরায়ণ ও বর্জ্য...