শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, জেলেদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পুলিশ তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে রাতেই পরিবারের কাছে জেলেদের হস্তান্তর করেছে। এর আগে বুধবার বিকেলে সাগরে মাছ ধরার সময় পাঁচটি ট্রলারসহ ৪০ জেলেকে আটক করে আরাকান আর্মি। পালিয়ে আসা জেলে শামসুল আলম বলেন, মোহাম্মদ হাসানের মালিকানাধীন ট্রলার নিয়ে গত মঙ্গলবার সাগরে আমরা মাছ শিকারে যাই। গত বুধবার আরাকান আর্মি স্পিডবোট দিয়ে ধাওয়া করে পাঁচটি ট্রলারসহ আমাদের ৪০ জনকে আটক করে। আরাকান আর্মির দুই সদস্য আমাদের ট্রলারে ওঠে এবং সামনে-পেছনে তাদের স্পিডবোট থাকে। ট্রলারগুলো মিয়ানমারের দিকে চালাতে বলে। অন্ধকারে আরাকান আর্মির স্পিডবোটটি সামনের দিকে এগিয়ে গেলে আমরা সুযোগ নিয়ে উল্টো দিকে ঘুরে সেন্টমার্টিনের কাছাকাছি চলে আসি। এ সময়...