সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, প্রতারক সিদ্দিকুর রহমান জীপসাম, ম্যাগনোশিয়াম, ডিএপি ও ডলো চুন মিশিয়ে নকল সার তৈরি করতেন। এরপর সেগুলো মনোভিট, সালফাভিট, গ্রীনভিট, থট, গ্রীনার, হাদিয়া ভিট ও সিলভা গোল্ড কোম্পানির প্যাকেটে ভরিয়ে বাজার জাত করতেন। এসব নকল সার কৃষকেরা ক্রয় করে তা জমিতে ব্যবহার করে প্রতারিত হন। এস-কিউ নাফিস ক্রপ কেয়ার লি: এর কোম্পানীর প্রতিনিধি আতিকুর রহমান বলেন, ওই প্রতারক আমাদের কোম্পানীসহ বিভিন্ন কোম্পানীর পণ্য মোড়ক জাত করে স্বল্পমূল্যে বাজারজাত করতেন। ওই সার কৃষকদের কোনো উপকারে আসতো না। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিভিন্ন ব্যান্ডের অপব্যবহার ও ভেজাল মিশ্রণ করায় সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ এর ১৬ (১) ধারা লঙ্ঘন করায় ভ্রাম্যমান আদালত ওই প্রতারকের ১ লাখ টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা...