এই তেহারি কেন সবার এত পছন্দ, যাচাই করতে দোকানটায় ঢুঁ মেরেছিলাম ৪ সেপ্টেম্বর। নাম তেহারী ঘর হলেও ভুনা খিচুড়ি ও মুরগির বিরিয়ানিও পাওয়া যায়। দাম ২০০ থেকে ৪০০ টাকা। অনেক রেস্তোরাঁয় অতিরিক্ত তেল, মসলাযুক্ত তেহারি খাওয়ার পর কেমন যেন অস্বস্তি লাগে। কিন্তু শর্ষের গন্ধমাখা গরুর মাংসের এই তেহারিটা খাওয়ার পর সেটা হয়নি। উল্টো আরেকবার খাওয়ার ইচ্ছা হলো। যথেষ্ট মাংসের সঙ্গে তেহারিতে মিলবে গোল আলু। আর মাখানো সালাদ। তাদের বোরহানিটাও বেশ ঘন আর সুস্বাদু। ১৯৮৭ সালে ছোট্ট একটা জায়গা নিয়ে চালু হয় তেহারি ঘর। তখন মালিক ছিলেন কাজী আখলাক আহমেদ। পরের বছর কর্মচারী হিসেবে যোগ দেন মো. ইকবাল হোসেন। চার বছর পর তিনিই বনে যান নতুন মালিক। কীভাবে এমনটা ঘটল, জানতে চাইলাম। ক্যাশে বসে ব্যস্ততার ফাঁকে ফাঁকে ইকবাল জানান, ১৯৯১ সালের...