ঘটনার পরপরই উপজেলা জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। অভিযুক্তদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের দাবিও উঠে। স্থানীয় সূত্র ও বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টদের ভাষ্যমতে, শিক্ষক সঞ্জিব ব্যানার্জীর বিরুদ্ধে এর আগেও অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ছিল। তার বাবা ওই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক ছিলেন। বাবার সূত্র ধরে তিনি চাকরিতে আসেন এবং পরবর্তীতে সহকারী প্রধান শিক্ষকের পদে উন্নীত হন। অভিযোগ রয়েছে, ভর্তি ও পরীক্ষা ফিসহ নানা শিক্ষাগত ফান্ডের অর্থ আত্মসাৎ, শিক্ষক নিয়োগে স্বজনপ্রীতি ও অনিয়ম, এমনকি বিদ্যালয়ের চারটি ল্যাপটপ চুরির ঘটনায় তার সংশ্লিষ্টতা ছিল বলে জানা গেছে। এসব অভিযোগে তিনি একবার ৩ মাসের জন্য বহিষ্কৃতও হয়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি ওই নারী কর্মচারীর সঙ্গে একটি বাসায় বসবাস করার খবর ছড়িয়ে পড়লে নলতা এলাকা থেকে কৌশলে সরে এসে কুলিয়ায় বাসা ভাড়া নেন। সেখানেই...