নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলায় ব্যতিক্রমধর্মী বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে সফলতা পেয়েছেন কৃষকরা। মালচিং পদ্ধতিতে উচ্চ ফলনশীল হাইব্রিড সুগার কুইন জাতের তরমুজ চাষে দারুণ ফলন পাওয়া গেছে। এই জাতের তরমুজ সারা বছর ফলন দেয় এবং বাজারে খুবই সুস্বাদু ও মিষ্টি হওয়ায় চাহিদা বেশি। প্রতি তরমুজের ওজন ৩–৫ কেজি এবং প্রতি বিঘা জমিতে ১,৫০০–২,০০০টি তরমুজ পাওয়া যায়। বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের ফসলের নিভিরতা বৃদ্ধিকরণ প্রদর্শনী প্রকল্পের আওতায় কেন্দুয়া উপজেলায় কালো তরমুজ চাষ করা হয়েছে। গাছের ওপর সবুজ পাতা এবং নিচে ঝুলে থাকা তরমুজকে ঝরে পড়া থেকে রক্ষা করতে প্রতিটি তরমুজে জালি ব্যবহার করা হয়েছে। অনেক জমিতে আগে পটোল ও করলা চাষ হতো, এখন সেখানে বর্ষাকালীন সুগার কুইন জাতের তরমুজ চাষ করা হচ্ছে। উচ্চ ফলনশীল মার্সেলো জাতের এই তরমুজ ভাইরাস-সহনশীল। লম্বাটে ডিম্বাকৃতির তরমুজের ভিতরের অংশ...