বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের ১৬তম প্রয়াণ দিবস শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর)। ২০০৯ সালের এই দিনে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। শারীরিক উপস্থিতি না থাকলেও এই গুণী রেখে গেছেন এক সৃষ্টিশীল কর্মজীবন। তাইতো দিনকে দিন তিনি আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছেন। সব শ্রেণির মানুষের কাছে হয়ে উঠছেন গ্রহণযোগ্য। শাহ আবদুল করিম ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জের দিরাই থানার উজানধল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। সুনামগঞ্জের কালনী নদীর তীরে বেড়ে উঠেন শাহ আবদুল করিম। তার পিতার নাম ইব্রাহীম আলী ও মাতার নাম নাইওরজান। দারিদ্র্য ও জীবন সংগ্রামের মাঝে বড় হওয়া বাউল শাহ আবদুল করিমের সংগীত সাধনার শুরু ছেলেবেলা থেকেই। বাউল সম্রাটের প্রেরণা তার স্ত্রী আফতাবুন্নেসা; যাকে তিনি আদর করে ‘সরলা’ নামে ডাকতেন। ভাটি অঞ্চলের মানুষের জীবনের সুখ প্রেম-ভালোবাসার পাশাপাশি তার গান কথা বলে...