যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও সুপরিচিত রক্ষণশীল কর্মী চার্লি কার্ককে গত বুধবার ইউটাহ ভ্যালি ইউনিভার্সিটিতে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। ৩১ বছর বয়সী কার্ক ছিলেন জনপ্রিয় রক্ষণশীল পডকাস্টার ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাবশালীদের একজন। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কার্কের অনুষ্ঠানগুলোতে রাজনীতি ও সাংস্কৃতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে বিতর্কে অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের চ্যালেঞ্জ জানাতেন তিনি। এসব আয়োজনে হাজারো মানুষ উপস্থিত হতেন। কার্ক প্রায়ই মধ্যপ্রাচ্যের নানা ইস্যু নিয়ে কথা বলতেন। ইসলাম, গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ, কুখ্যাত যৌন নিপীড়ক জেফ্রি এপস্টেইন ও সাম্প্রতিক ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ছিল তাঁর আলোচনার মূল বিষয়। ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যাকে কেন্দ্র করে মার্কিন রক্ষণশীলদের মধ্যে বিভাজন তৈরি হয়েছে। কার্কের ঘনিষ্ঠজন ও সহকর্মী টাকার কার্লসনের (ট্রাম্প-সমর্থক সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার) মতো কেউ কেউ প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলেন। তবে কার্ক নিজেকে গর্বের...