২. প্রতিবেশীর নেটওয়ার্ক থেকে রক্ষায় রাউটারের চ্যানেল ম্যানুয়ালি পরিবর্তন করে নিন।৩. ডুয়াল-ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি সাপোর্টেড রাউটার হলে ৫জি হার্জ ব্যান্ডে সুইচ করে নিন। ফলে ভিড় কম ও স্পিড বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।৪. রাউটারের ফার্মওয়্যার নিয়মিত আপডেট করা উচিত। এতে নিরাপত্তা ও পারফরম্যান্স উভয়ই ভালো হয়।৫. পুরোনো রাউটার থাকলে সম্ভব হলে সেটি আপডেট করে নিন। অনেক সময় রাউটার বেশ পুরোনো হওয়ার কারণেও স্পিড স্লো হয়ে যায়। ৩. ডুয়াল-ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি সাপোর্টেড রাউটার হলে ৫জি হার্জ ব্যান্ডে সুইচ করে নিন। ফলে ভিড় কম ও স্পিড বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।৪. রাউটারের ফার্মওয়্যার নিয়মিত আপডেট করা উচিত। এতে নিরাপত্তা ও পারফরম্যান্স উভয়ই ভালো হয়।৫. পুরোনো রাউটার থাকলে সম্ভব হলে সেটি আপডেট করে নিন। অনেক সময় রাউটার বেশ পুরোনো হওয়ার কারণেও স্পিড স্লো হয়ে যায়। ৪. রাউটারের ফার্মওয়্যার...