আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়ন পদ্ধতি ছাড়াই ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বৃহস্পতিবার চূড়ান্ত সনদের কপি পাঠানো হয়েছে। সমন্বিত খসড়ার সঙ্গে চূড়ান্ত সনদে বেশ কয়েকটি পার্থক্য রয়েছে। সনদের অঙ্গীকারে বলা হয়েছে, সনদ পূর্ণাঙ্গভাবে সংবিধানে তফশিল হিসাবে বা যথোপযুক্তভাবে সংযুক্ত থাকবে। খসড়ায় বলা হয়েছিল সনদের বৈধতা, প্রয়োজনীয়তা কিংবা জারির কর্তৃত্ব সম্পর্কে কোনো আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না। কিন্তু চূড়ান্ত সনদে বলা হয়েছে, স্বাক্ষরকারী দলগুলো কোনো প্রশ্ন তুলবে না। গণ-অভ্যুত্থানকে সাংবিধানিক তথা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি দেওয়া হবে। বাস্তবায়নের ব্যাপারে বলা হয়েছে, ঐকমত্যের ভিত্তিতে যেসব সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেগুলো দ্রুতই অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করবে। এছাড়া আগে যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছিল, তাদের নাম উল্লেখ ছিল। কিন্তু চূড়ান্ত সনদে দলের নাম উল্লেখ না করে শুধু...