সকাল ১০টার মধ্যে টিম বাসে কাঠমাণ্ডুর ত্রিভুবন বিমানবন্দরে চলে আসেন জামাল-রাকিবরা। টিম বাসেই বসে থাকেন কিছুক্ষণ। এরপর কর্তৃপক্ষের সাড়া পেয়ে ঢোকেন ভেতরে। ইমিগ্রেশন শেষে শুরু হয় আরেক অপেক্ষা, অশান্ত নেপাল ছেড়ে দেশে ফেরার বিমানে চেপে বসার। নেপালের বাংলাদেশ দূতাবাস খেলোয়াড়দের স্বস্তিতে রাখার সব আয়োজন করে রেখেছিল। দুপুরে বিমানবন্দরেই খাওয়া দাওয়া সারেন সবাই। তখন হয়তো সবার মনে ছিল একটাই ভাবনা; কখন উড়ান দেবেন, জেন জি’র সরকার বিরোধী বিক্ষোভে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠা নেপাল ছাড়বেন। সেই অপেক্ষার ক্ষণ গণনা শেষ হয় ২টায় ৫৫তম মিনিটে। সহিংসতার কারণে নেপালে তিন দিন ধরে আটকে থাকা কোচ, খেলোয়াড়, নেপাল-বাংলাদেশ প্রীতি ম্যাচ কাভার করতে যাওয়া গণমাধ্যমকর্মীরা ওঠেন বিমানে। বাণিজ্যিক ফ্লাইট ছিল না বলে আরাম-আয়েশ করে বসার সুযোগ ছিল না কারো। বিমানবাহিনীর কার্গো বিমানটিতে তাই কোনোরকমে বসার আয়োজন করা...