এবারও তেমন কোনো সম্ভাবনা ছিল না। কথা ছিল মঙ্গলবার দ্বিতীয় প্রীতি ম্যাচ খেলে পরের দিন বাংলাদেশ বিমানে করে ঢাকায় পা রাখবেন জামাল-কাবরেরারা। কিন্তু সোমবারের সরকারবিরোধী আন্দোলনে টালমাটাল হয়ে যায় নেপাল। শান্ত দেশটি মুহূর্তেই হয়ে পড়ে অশান্ত। দ্বিতীয় ম্যাচটি যায় ভেস্তে। দ্রুতই আন্দোলনকারীরা ছড়িয়ে পড়ে কাঠমাণ্ডুর আনাচে-কানাচে। বুধবার তাই হোটেল থেকে বিমানবন্দরের উদ্দেশে যাত্রাই করতে পারেনি দল। ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ সরকারের কেউ যেন দেশ ছাড়তে না পারে, তাই ত্রিভুবন বিমানবন্দরের দখল নিয়ে তা বন্ধ করে দেয় বিক্ষোভকারীরা। কাঠমাণ্ডুর ক্রাউন ইম্পেরিয়াল হোটেলেও হানা দেয় বিক্ষুব্ধরা। এই হোটেলেই ছিল নেপাল ও বাংলাদেশ দল। তবে সেখানে সরকার ঘনিষ্ঠ কেউ না থাকায় বিক্ষোভকারীরা চলে যায়। হোটেলে ‘বন্দী’ সবার মনে তৈরি হতে থাকে নানা শঙ্কা, ভয়। জামাল-মিতুলদের দেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন, যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রালয়, বিমানবাহিনী উদ্যোগে...