এসব কার্যক্রমকে প্রাথমিক সমাধান উল্লেখ করে প্রশাসক বলেন, ভবিষ্যতে স্থায়ী সমাধানের জন্য প্রকৌশল, ড্রেনেজ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ মিলে কর্মপরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ধানমন্ডি, নাখালপাড়া, কাজীপাড়া-শেওরাপাড়া, মিরপুর, কালশী, বিমানবন্দর এলাকাসহ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানগুলোতে খাল খনন, নালা নির্মাণ ও পানিনিষ্কাশনের নতুন পথ তৈরি করা হচ্ছে।ডিএনসিসি জানিয়েছে, চলমান ৫টি বড় অবকাঠামো প্রকল্পের কারণে বিমানবন্দর এলাকায় জলাধার নষ্ট হওয়ায় সেখানকার জলাবদ্ধতা নিরসন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।এসব প্রকল্প শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিশেষ করে জলাধার পুনরুদ্ধার না হলে স্থায়ী সমাধান সম্ভব নয়। আপাতত ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার অস্থায়ী সমাধানের কাজ করা হয়েছে। না হলে সেখানে এই বর্ষায় ভয়াবহ বিপর্যয় হতো, কোমরসমান জলাবদ্ধতা হতো বলেও জানান তিনি।সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা উত্তর সিটির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর এ বি এম সামসুল আলম জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমাদের প্রবণতা হচ্ছে,...