জানা গিয়েছে, গ্রিক গোল্ডেন ভিসার জন্য আবেদন করবেন জোকোভিচ। গ্রিসে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করলে এই ভিসা পাওয়া যায়। ইতোমধ্যেই গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিতসোতাকিসের সঙ্গে বার দুয়েক দেখা করেছেন তিনি। ফ্রান্সের মোনাকোতেও জোকোভিচের সম্পত্তি রয়েছে। গত ডিসেম্বরে সার্বিয়ার নোভি সাদের রেল স্টেশনে একটি ক্যানোপি ভেঙে পড়ে ১৬ জনের মৃত্যু হয়। তার পরেই দুর্নীতির বিরোধিতা করে সে দেশের ছাত্ররা সরকার বদলের জন্য আন্দোলন শুরু করেন। প্রেসিডেন্ট বিরোধী সেই ছাত্র আন্দোলনকে সমর্থন করছেন জোকোভিচ। প্রথম থেকেই তিনি আন্দোলনের সমর্থক। ফলে সার্বিয়া প্রশাসনের চোখে তিনি এখন ‘শত্রু’। আন্দোলনের শুরুর দিকে সামাজিকমাধ্যমে জোকার লিখেছিলেন, ‘যুব সমাজের উপর আমার ভরসা রয়েছে। তাদের ক্ষমতার উপর আস্থা রয়েছে। আমার মতে, উন্নত ভবিষ্যতের জন্য তাদের কথা শোনা জরুরি। দেশের সবচেয়ে বড় শক্তি যুবসমাজ। তাদের সম্মান করা উচিত। বিভিন্ন ক্ষেত্রে...