বিকেল থেকে খবর দেখছি জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ৪টি বাম সংগঠন নির্বাচন বর্জন করেছে। বামদের বর্জনের বিষয়ে কিছু বলার নেই। ছাত্রদলের বর্জনের বিষয়ে ধন্ধে পড়েছি। ছাত্রদল নির্বাচন বর্জন করার ঘোষণা দিয়েছে বোধ হয় ভোট দেওয়ার সময় ফুরানোর ১০ মিনিট আগে। অনিয়মের অভিযোগগুলোও দেখলাম। নির্বাচনে কারসাজি করার অভিযোগ আসলে কার বিরুদ্ধে? ফেসবুকে একজনের পোস্টে ৪টা নাম দেখলাম। তারা চারজন সম্ভবত ৪টি হলের প্রভোস্ট। একজন নারী শিক্ষকও রয়েছেন তার মধ্যে। তার রাজনৈতিক আদর্শ সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। বাকি তিনজনের দুজন বিগত আমলে আওয়ামিপন্থি শিক্ষক ফোরামে সক্রিয় ছিলেন। অপরজনকে চিরকাল বিএনপিপন্থি শিক্ষক হিসেবে জেনে এসেছি, অন্তত গত ৩৩ বছর ধরে। বিভিন্ন নির্বাচনে তিনি বিএনপির মনোনয়নে প্রার্থী হয়েছেন। বিএনপির মনোনয়নে তিনি সিনেট, সিন্ডিকেটসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পর্ষদে নির্বাচিত হয়েছেন। তারা যদি প্রভোস্ট হয়ে থাকেন, ৪টি ভোটকেন্দ্র...